বাংলা নতুন বছরে বাংলা পক্ষ এর উদ‍্যোগ : বাঙালিদের আয়ের দিশার পদক্ষেপ

16th April 2021 8:21 pm কলকাতা
বাংলা নতুন বছরে বাংলা পক্ষ এর উদ‍্যোগ : বাঙালিদের আয়ের দিশার পদক্ষেপ


বিশেষ সংবাদদাতা ( কলকাতা ) :  মূলত গ্রাম ও মফস্বলের বাঙালি ছেলেমেয়েরা স্কুল শিক্ষকতার বাইরে অন্যান্য সরকারি চাকরির ব্যাপারে ওয়াকিবহাল নয়। বেশিরভাগই কোনো কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারি চাকরির পরীক্ষা দেয় না। অনেক যোগ্য ছেলেমেয়েও WBCS     দেওয়ার কথা ভাবে না। অনেকেই দীশাহীন। কি কি চাকরির পরীক্ষা দেবে- ঠিক করতে পারছো না? কি ভাবে এগোবে - জানো না । পুঁজির লড়াইয়ে পিছিয়ে বাঙালি। বাঙালি যুবসমাজ আগে ব্যবসা নিয়ে এত ভাবিত ছিল না। সময় বদলাচ্ছে। বাঙালি এগোতে হলে ব্যবসা করতে হবে। কিন্তু অনেকেই দিকভ্রান্ত। বুঝতে উঠতে পারছে না কি ব্যবসা করবে।  কোন পুঁজিতে কি ব্যবসা করা যায়,  কি ব্যবসা করবে, কোন লোনের স্কিম আছে জানো না? নানা রকম প্রসেশনাল কোর্স হয় যেমন এসি সারানো, ফ্রিজ সারানো বা অন্যান্য কারিগরী বা হাতের কাজ- অনেকেরই এসব নয়ে ধারণা নেই। কিন্তু আয়ের সুযোগ ব্যাপক।

কি হাতের শিখে কোথায় কাজ পাওয়া যায় জানো না? বা কোথা থেকে কোন প্রফেশনাল কোর্স করবে জানো না?
শস্য-শ্যামলা বাংলা। বাংলায় ধান, আলু, বাদাম, তিল, পাট ও সবজি চাষ হয় ব্যাপক। কিন্তু কেউই গতানুগতিক চাষের বাইরে গিয়ে নানা লাভজনক চাষের চেষ্টা করে না। সেই বিষয়কে চাষীদের জানানো জরুরী।

তথাকথিত চাষবাসের বাইরে গিয়ে অনেক লাভজনক চাষ করা যায়- জানো?
যারা খেলতে চায়, সফল হতে কিভাবে এগোবে সে বিষয়ে ধারণা নেই অনেকের। 
খেলোয়াড় হতে চাও? কোনো পথে এগোবে জানো না?

চিন্তা নেই বাংলা পক্ষর বিশেষজ্ঞরা আছে। রোজ রাত ৮-৯ টা নাগাদ ফোন করো ব্যানারে দেওয়া নম্বরে। 
বাংলা ছেলেমেয়েদের আয়ের সঠিক দিশা দেখাতে বাংলা পক্ষর বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেবেন।
 





Others News

পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলের নৃশংস খুনের কিনারা পুলিশের

পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলের নৃশংস খুনের কিনারা পুলিশের


নিজস্ব সংবাদদাতা ( কলকাতা ) :  পর্ণশ্রীতে মা-ছেলেকে নৃশংভাবে খুনের কিনারা। ধৃতদের একজন সন্দীপ দাস(৩২) ও অন্যজন সঞ্জয় দাস(৪৪)। বাড়ি মহেশতলা থানার শ্যামপুরের ঘোষপাড়া তে। জেরায় তারা অপরাধের কথা কবুল করেছে। রবিবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানালেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম।

গ্রেফতার মৃতার দুই মাসতুতো ভাই। ধৃতদের বাড়ি মহেশতলায়। জেরায় অপরাধ কবুল করেছে ধৃতরা। ধৃতদের অনেক টাকা ধার হয়ে গিয়েছিল। মৃতের পরিবারের কাছে অনেক টাকা, গয়না ঘরে ছিল এমনই ধারণা ছিল ধৃতদের। পরিকল্পনা করেই বাড়িতে গিয়েছিল ধৃতরা। ধৃতরা জানত, ওই সময়ে তাদের দিদি সুস্মিতা মন্ডল একা থাকত। মাকে খুনের সময় ছেলে তমজিৎ মন্ডল দেখে ফেলে, সেইজন্যই ছেলেকে খুন। জানালেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম মুরলিধর শর্মা।
ধৃত সন্দীপ দাস ও অন্যজন সঞ্জয় দাস কে আগামীকাল আলিপুর আদালতে তোলা হবে।